হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের ঘটনা নিয়ে আলোচনা - পর্ব - ০৪ হযরত ইসমাইল (আঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

আসসালামু আলাইকুম! হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের কিছু ঘটনা নিয়ে আলোচনা করার পূর্বে প্রাক আরবের আরো কিছু ঘটনা উল্লেখ করতে চাই। এর আগেও প্রাক আরবের কিছু ঘটনা উল্লেখ করেছি। তারই ধারাবাহিকতায় আজও হযরত ইব্রাহিম আঃ ও হযরত ইসমাইল আঃ কে নিয়ে কিছু ঘটনা বলবো।
প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূণ হবে। কারণ, এই পোস্টটিতে জানতে পারবেন হযরত ইসমাইল আঃ এর সংক্ষিপ্ত জীবনী হিসেবে তাঁর জন্ম, গুণাবলী, সততা, ধৈর্য, বংশধর, কাবাঘর নির্মাণ, কুরাইশ বংশের উৎপত্তি ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাব ও আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন।

তাই মুসলিম হিসেবে আমাদের সকলেরেই এই বিষয়গুলো জানা দরকার। তাই এই বিষয়গুলো জানতে হলে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

পেইজ কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের ঘটনা নিয়ে আলোচনা - পর্ব - ০৪ হযরত ইসমাইল (আঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী

হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম

হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম কত সালে? তা নিয়ে অনেকেই জানতে চায়। হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম কিভাবে হয়, তা নিয়ে এর আগের একটি আর্টিকেলে বলেছি। যাইহোক, এখন হযরত ইসমাইল আঃ এর মায়ের নাম কি? তাঁর জন্ম কত সালে হয়? তা এই পোস্টটিতে জানতে পারবেন।

হযরত ইব্রাহিম আঃ এর প্রথম স্ত্রী বিবি সারা ছিলেন সন্তানহীনা। তাই বিবি সারা হযরত ইব্রাহিম আঃ এর পুনরায় বিয়ে দেন ফিরাইনের কন্যা হাজেরার সাথে। এরপর হযরত ইব্রাহিম আঃ আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করলেন যেন আল্লাহপাক তাঁকে একটি সৎ সন্তান দান করেন। মহান আল্লাহ তায়াল তা কবুল করেন ও হযরত ইব্রাহিম আঃ এর পর ২য় স্ত্রী বিবি হাজেরার গর্ভে হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম হয়।

হযরত ইসমাইল আঃ কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন? হযরত ইব্রাহিম আঃ যখন ২য় বিয়ে করেন, তখন তিনি ফিলিস্তিনে বসবাস শুরু করেন। এরপর ফিলিস্তিনের জেরুজালেমে হযরত ইসমাইল আঃ বিবি হাজেরার গর্ভে জন্ম গ্রহণ করেন।

হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম কত সালে? এর সঠিক সাল হয়তো বলা যাবেনা, তবে আনুমানিক ১৮০০ খ্রীষ্টপূর্বে জন্ম গ্রহণ করেন। ইসলামে আমাদের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পূর্বপুরুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

শিশুপুত্র ইসমাইল আঃ এর  সাথে সাক্ষাতের জন্য হযরত ইব্রাহিম আঃ এর মক্কায় আগমন

হযরত ইব্রাহিম আঃ তাঁর পরিত্যক্ত স্ত্রী ও শিশু সন্তানের সাথে সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে মাঝে মাঝে মক্কায় আসতেন। তিনি কতবার এই উদ্দেশ্যে মক্কায় আসেন, তার সঠিক তথ্য না পাওয়া গেলেও ঐতিহাসিকদের মতে তিনি চারবার মক্কায় আগমন করেন।

কিভাবে তিনি তাঁর পুত্র হযরত ইসমাইল আঃ এর সাথে সাক্ষাতলাভ করেন, তা নিচের আলোচনায় দেওয়া হলো।

হযরত ইসমাইল আঃ এর ধৈর্য - হযরত ইসমাইল আঃ এর সততা

হযরত ইসমাইল আঃ এর পিতার নাম কি? হযরত ইসমাইল আঃ এর ধৈর্য ও সততা ছিল অতুলনীয়। কারণ, মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে বর্ণিত আছে, আল্লাহ তায়ালা স্বপ্নযোগে ইব্রাহিম আঃ- কে দেখালেন যে, তিনি আপন পুত্র ইসমাইল আঃ- কে কুরবানি করছেন। এই স্বপ্ন দেখার পর হযরত ইব্র্রাহিম আঃ তাঁর শিশুপুত্র ইসমাইল আঃ এর সাথে সাক্ষাতের জন্য মক্কায় আগমন করেন।
হযরত ইব্রাহিম আঃ যখন তাঁর স্বপ্নে দেখা আল্লাহর আদেশের কথা শিশুপুত্র ইসমাইল আঃ-কে বললেন, তখন তিনি সেই নির্দেশ পালনের জন্য মনে-প্রাণে প্রস্তুত হয়ে গেলেন। (সহিহ বুখারি: ১ম খন্ড, ৪৭৫-৪৭৬পৃ:)

হযরত ইব্রাহিম আঃ এর পরীক্ষা ও  ইসমাইল আঃ এর এই ধৈর্য ও সততা দেখে আল্লাহ তায়াল এরশাদ করেন, অর্থ: ‘ইব্রাহিম আঃ যখন স্বীয় পুত্রকে কুরানি করার উদ্দেশ্যে কপালদেশ মাটিতে মিশিয়ে উপুর করে শুইয়ে দিলেন, তখন, আল্লাহ তায়ালার বাণী ঘোষিত হলো- ইব্রাহিম! তোমার স্বপ্নকে তুমি সর্বোত্তোমভাবে সত্যে পরিণত করেছ। অবশ্যই আমি সৎ কর্মশীলদেরকে এভাবে পুরস্কৃত করে থাকি। নিশ্চয় এ ঘটনা ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে এক মহা অগ্নিপরীক্ষা। আল্লাহ তায়ালা এর বিনিময়ে তাদেরকে একটি বড় ধরণের বরকতময় পশু দান করেছিলেন।’ (সুরা সাফফাত, আয়াত ১০৩-১০৭)

হযরত ইসমাইল আঃ এর গুণাবলী

হযরত ইসমাইল আঃ এর গুণাবলী ছিল অসাধারণ। হযরত ইসমাইল আঃ যখন যৌবনে পদার্পণ করলেন, তখন তিনি জুরহুম গোত্রের লোকজনের নিকট থেকে আরবি ভাষা উত্তমরুপে আয়ত্ব করে ফেললেন। এরপর তাঁর চারিত্রিক গুণাবলীর জন্য সকল মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করলেন।

হযরত ইসমাইল আঃ এর বিয়ে

হযরত ইসমাইল আঃ এর বিয়ে কখন হয়? ইসমাইল আঃ যৌবনে পদার্পণ করার পর যখন তিনি সকলের কাছে প্রিয় হয়ে উঠলেন, তখন কিছু দিনের মধ্যেই তিনি জুরহুম গোত্রের এক মহিলাকে বিয়ে করেন।

ইব্রাহিম আঃ এর সহধর্মিনী বিবি হাজেরার মৃত্যু

ইব্রাহিম আঃ এর স্ত্রী বিবি হাজেরার মৃত্যু কখন হয়? হযরত ইসমাইল আঃ তাঁর মা হাজেরার সাথে মক্কাতে বেড়ে উঠলেন। ইসমাইল আঃ যখন বিয়ে করলেন, এর কিছু দিন পরেই তাঁর শ্রদ্ধেয়া মাতা ও হযরত ইব্রাহিম আঃ এর স্ত্রী বিবি হাজেরা মৃত্যবরণ করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)

মক্কায় হযরত ইব্রাহিম আঃ এর ২য় আগমন

হযরত ইব্রাহিম আঃ যখন তাঁর পরিবারের কথা গভীরভাবে স্মরণ করতে থাকলেন, তখন তিনি তাঁর পুত্র ইসমাইল আঃ এর সাথে সাক্ষাতের জন্য পুনরায় পুনরায় মক্কায় আগমন করেন। কিন্তু সেখানে তিনি হযরত ইসমাইল আঃ এর সাথে সাক্ষাতলাভ করতে পারেননি। ফলে তিনি তাঁর পুত্রবধু এর সাথে কথা বলেই চলে গেলেন।

হযরত ইসমাইল আঃ এর ২য় বিয়ে

হযরত ইব্রাহিম আঃ যখন তাঁর পুত্র ইসমাইল আঃ এর সাথে দেখা করার জন্য মক্কায় আসেন, তখন তিনি তাঁর পুত্রের দেখা না পেয়ে পুত্রবধুর সাথে কথা বলছিলেন। শ্বশুর ও পুত্রবধুর কথোপকথোনের এক পর্যায়ে পুত্রবধু সাংসারিক অভাব-অনটনের কথ বলে অভিযোগ করলেন।

তখন হযরত ইব্রাহিম আঃ উপদেশ দিলেন যে, ইসমাইল আঃ এর আগমনের পরই যেন সে এ দরজার চৌকাঠ পরিবর্তন করে নেয়। স্ত্রীর মুখে পিতার এই উপদেশের কথা শুনতে পেয়ে এর মর্ম উপলব্ধি করে হযরত ইসমাইল আঃ তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিলেন।

এরপর হযরত ইসমাইল আঃ দ্বিতীয়বার মক্কার জুরহুম গোত্রের ‘মুজাজ বিন আমর’ এর কন্যাকে বিয়ে করলেন। (কলব জাজিরাতুল আরব, ২৩০পৃ)

মক্কায় হযরত ইব্রাহিম আঃ এর ৩য় আগমন

হযরত ইসমাইল আঃ যখন ২য় বিয়ে করলেন, তখন হযরত ইব্রাহিম আঃ পুনরায় ইসমাইল আঃ এর সাথে সাক্ষাতের জন্য মক্কায় আগমন করেন। কিন্তু এবার তিনি তাঁর পুত্র ইসমাইল আঃ এর সাক্ষাত পাননি।
ইব্রাহিম আঃ তাঁর পুত্রবধুর কাছে কুশলাদি জানতে চাইলে তিনি আল্লাহ তায়ালার নিকট শুকরিয়া আদায় করেন। এতে সন্তুষ্ট হয়ে ইব্রাহিম আঃ দরজার চৌকাঠ স্থায়ী রাখার পরামর্শ দেন ও পুনারায় ফিলিস্তিনে ফিরে যান।

মক্কায় হযরত ইব্রাহিম আঃ এর ৪র্থ আগমন

হযরত ইব্রাহিম আঃ যখন শেষবার মক্কায় আগমন করেন, তখন ইসমাইল আঃ জমজম কুপের নিকট বৃক্ষের নিচে তির বানাচ্ছিলেন। এমতাবস্তায় হঠাৎ পিতাকে দেখতে পেয়ে তিনি আবেগপ্রবণ ও আনন্দিত হয়ে লাফ দিয়ে উঠলেন। তখন পিতা ও পুত্রের কিছু আবেগময় মুহূর্ত অতিবাহিত হলো।

কাবাঘর নির্মাণ - পবিত্র হজ্জ্বব্রত পালনের উদাত্ত আহবান

কাবাঘর কখন নির্মাণ করা হয়? এ নিয়ে বিভিন্ন বর্ণনা আছে। তবে সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মত অনুযায়ী, মহান আল্লাহ তায়ালার নির্দেশেই ফেরেশতারা কাবাঘর নির্মাণ করেন। মহান আল্লাহ তায়ালা তাঁর এই ঘরকে উল্লেখ করে বলেন, অর্থঃ ‘নিঃসন্দেহে সর্বপ্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য নির্ধারিত হয়েছে, সেটিই হচ্ছে এই ঘর, যা বাক্কায় (মক্কা নগরীতে) অবস্থিত এবং সারা জাহানের মানুষের জন্য হেদায়েত ও বরকতময়।’ (সূরাঃ ইমরান, আয়াত-৯৬)

হযরত আদম আঃ ও হযরত হাওয়া আঃ এই পৃথিবীতে মিলিত হওয়ার পর হযরত আদম আঃ ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করেন। আল্লাহ তায়ালা তাদের দোয়া কবুল করে বাইতুল মামুরের আকৃতিতে পবিত্র কাবাঘর স্থাপন করেন।

হযরত ইব্রাহিম আঃ তাঁর পুত্র হযরত ইসমাইল আঃ এর সাথে দীর্ঘদিন বিচ্ছেদের পর যখন বরকতময় সাক্ষাত লাভ করলেন, তখন তাঁদের এর মোলাকাত ছিল অত্যন্ত আবেগময় ও মর্মস্পর্শী। এরপর পিতা-পুত্র উভয়ে সম্মিলিতভাবে কাবাঘর পুনঃনির্মাণ করেন। কে কাবাঘর নির্মাণ করেন? আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

কাবাঘরের নির্মাণকাজ যখন শেষ হলো, তখন হযরত ইব্রাহিম আঃ পবিত্র হজ্জ্বব্রত পালনের জন্য মুসলিম জাতিকে উদাত্ত আহবান জানালেন।

ইসমাইল আঃ এর সন্তান সংখ্যা

হযরত ইসমাইল আঃ এর কতজন সন্তান? তা নিয়ে অনেকেই জানতে চায়। তাই আজকের এই পোস্টটিতে জানতে পারবেন হযরত ইসমাইল আঃ সন্তান কতজন? হযরত ইসমাইল আঃ এর দ্বিতীয় বিয়ের পর তাঁর স্ত্রীর গর্ভ থেকে ১২টি সন্তান জন্ম লাভ করেন। তাদের নাম নিচে দেওয়া হলোঃ
  • নবিত বা নাবায়ুত
  • কায়দার
  • আদবাইল
  • মিবশাম
  • মিশমা
  • দোমা
  • মিশা
  • হাদাদ
  • তাইমা
  • ইয়াতুর
  • নাফিস
  • কাইদুমান

হযরত ইসমাইল আঃ এর বংশধর

হযরত ইসমাইল আঃ এর বংশধর গণ উপরে উল্লেখিত তাঁর ১২ জন সন্তান থেকে ১২টি গোত্রের সূত্রপাত হয়। তারা সকলেই মক্কাভূমিতে কিছুকাল বসবাস করেন। এর জনসংখ্যা বৃদ্ধি জন্য ধীরে ধীরে এই গোত্রগুলো আরবের বিভিন্ন উপদ্বীপে ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য আরবের বাইরে ইয়ামান, মিসর, সিরিয়া প্রভৃতি দেশে ছড়িয়ে পড়ে।

কুরাইশ বংশের উৎপত্তি ও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাব

কুরাইশ বংশের উৎপত্তি বা কিভাবে কুরাইশ বংশের উদ্ভব হয়? তা জানার জন্য এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। কুরাইশ বংশ ছিল ঐতিহ্যগতভাবে একটি বণিক বংশ। মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম আঃ এর ছিল ২ সন্তান, হযরত ইসহাক্ক আঃ ও হযরত ইসমাইল আঃ।

শিশুপুত্র হযরত ইসমাইল আঃ-কে যখন হযরত ইব্রাহিম আঃ আল্লাহ’র নির্দেশ পালনের জন্য মক্কায় রেখে আসলেন, তখন সেখানে কোন লোকালয় বা বসতবাড়ি ছিল না। ইসমাইল আঃ এর আগমনের পর সেখানে বসতি স্থাপিত হয়। এরপর হযরত ইসমাইল আঃ এর ১২জন সন্তান থেকে ১২টি গোত্রের সৃষ্টি হয়।
এরই ধারাবাহিকতায় হযরত ইসমাইল আঃ এর বংশ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং দীর্ঘকাল পরে তাঁরই এক বংশধর আদনান মুস্তারিবা থেকে কুরাইশ বংশের উদ্ভব হয়। আর এই কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন আমাদের প্রিয় নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)।

“আদনান’ হচ্ছেন রাসূল (সাঃ) এর বংশ তালিকায় ২১তম ঊর্ধ্বতন পুরুষ। মাওলানা মুহাম্মাদ সুলাইমান মানসুরপুরি ইবনে সায়াদের বর্ণনাকে প্রাধান্য দিয়ে বলেন- ‘আদনান’ ও ‘ইব্রাহিম আঃ’ এর মধ্যবর্তী স্থানে দীর্ঘ ৪০ পিঁড়ির ব্যবধান রয়েছে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, হযরত ইব্রাহিম আঃ ও হযরত ইসমাইল আঃ কে নিয়ে অনেক তথ্যই পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা সেই সব গভীরে গেলাম না। কারণ, আমাদের মূল আলোচনার বিষয় হলো আমাদের প্রিয় নবী ও সর্বশেষ নবী ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে নিয়ে।

আর তাই হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাবের পূর্বে মক্কার প্রাথমিক ইতিহাস আলোচনা করতে গিয়ে হযরত ইব্রাহিম আঃ ও হযরত ইসমাইল আঃ এর বিষয়ে বলতে হলো।

শেষ কথা হিসেবে বলতে চাই, আশা করি,  এই পোস্টটি আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। আর তাই যদি হয়, তাহলে এই পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করুন যাতে অন্যেরাও পড়ে উপকৃত হতে পারে। ধন্যবাদ।(শওকত রাশেল)



পোস্ট ট্যাগঃ
হযরত ইসমাইল আঃ এর জীবনী রচনা, হযরত ইসমাইল আঃ এর সংক্ষিপ্ত জীবনী, হযরত ইসমাইল আঃ এর জীবনী pdf, হযরত ইসমাইল আঃ এর জন্ম কত সালে? হযরত ইসমাইল আঃ এর মায়ের নাম কি? হযরত ইসমাইল আঃ এর পিতার নাম কি? হযরত ইসমাইল আঃ এর ধৈর্য, হযরত ইসমাইল আঃ এর গুণাবলী, হযরত ইসমাইল আঃ এর সততা,  কাবাঘর নির্মাণ, কাবা শরীফ কে নির্মান করেন? হযরত ইসমাইল আঃ এর কবর কোথায়? হযরত ইসমাইল আঃ এর কতজন সন্তান? হযরত ইসমাইল আঃ এর বংশধর, কুরাইশ বংশের উৎপত্তি, হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়ানলাইফ আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url