শবে বরাত কি বিদআত তা জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম! আজকের আলোচনার মূল বিষয় বস্তু হলো শবে বরাত কবে ২০২৪? শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস, শবে বরাত শব্দের অর্থ, শবে বরাতের ইতিহাস, শবে বরাত কি বিদআত? সাবান মাসের ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে। অন্যান্য মাসের চেয়ে এই মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত অনেক।
মুমিন-মুসলমানের জন্য মুক্তি ও কল্যাণের বিভিন্ন উপকরণ নিহিত রয়েছে এই শবে বরাতে। তাই এই রাতকে অর্থাৎ শবে বরাতের রাতকে লাইলাতুল বারাআত বা মুক্তির রাত বলা হয়। আজকের এই পোস্টটি পড়লে শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস ও শবে বরাত কি বিদআত তা নিয়ে আপনি একটি সুন্দর ধারণা পেয়ে যাবেন।

পেইজ কন্টেন্ট সূচিপত্রঃ শবে বরাত কবে 2024 - শবে বরাত কি বিদআত

শবে বরাত শব্দের অর্থ

শবে বরাত শব্দের অর্থ, শবে বরাত অর্থ, শবে বরাত অর্থ কি, শবে বরাত অর্থ কী, শবে বরাত শব্দের অর্থ কি, শবে বরাত এর অর্থ কি? তা অনেকেই জানতে চান। তাই আজকের পোস্টটি পড়লে আপনি এই সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

শবে বরাত এর আরবি প্রতিশব্দ হলো লাইলাতুল বারাআত। লাইলাতুল বারাআত অর্থ, লাইলাতুল বরাত কি? লাইলাতুল বারাআত হলো মহিমান্বিত রাত। শবে বা লাইলাতুল অর্থ রাত। আর বারাআত অর্থ মুক্তি। আর আরবি বারাআত এর সহজ রুপ হলো বরাত।

সুতরাং লাইলাতুল বারাআত বা শবে বরাত এর অর্থ হলো মুক্তির রাত। এই রাতে নফল ইবাদতের গুরত্ব অনেক। হাদিস শরীফে এই রাতের ফজিলতের অনেক বর্ণনা রয়েছে। একে হাদিসের পরিবাষায় লাইলতুন নিসফি মিন শাবান বা শাবানের অর্ধ মাসের রাত বলা হয়।

লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান

লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান কি? লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান হচ্ছে শাবান মাসের ১৪ তারিখ এর দিবাগত রাত। মুসলিম উম্মাহ’র কাছে এই পবিত্র রাতকে শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত হিসেবে পরিচিত।

এই রাতকে কেন্দ্র করে সঠিক হোক আর না-ই হোক, মুসলিম উম্মাহ বিভিন্ন উৎসবে বা রেওয়াজে মেতে উঠেন। তবে রাসূল (সাঃ) এর হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, এই রাতের গুরুত্ব, ফজিলত ও মর্যাদা অনেক বেশি।

শবে বরাত কবে 2024

শবে বরাত কবে 2024? 2024 সালের শবে বরাত কবে? 2024 এর শবে বরাত কবে? shab e barat 2024, shab e barat koto tarike, shab e barat 2024 holiday in bangladesh, shab e rarat date 2024, shab e barat 2024 date in bangladesh.

ইসলামিক ফাউন্ডেমন এর মতে, যেহেতু রোববার শাবান মাসের চাঁদ দেখা গেছে, তাই সোমবার ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ইং থেকে শাবান মাসের গণনা শুরু হয়েছে। তাই পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে ২৫ ফেব্রুয়ারী দিন যেয়ে রাতে।

রমজান 2024 - রমজান ২০২৪ কত তারিখে

রমজান 2024 - রমজান ২০২৪ কত তারিখে? রমজান কত তারিখ? সাধারণত শবে বরাতের ১৫ দিন পর পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়। আর সেটি নির্ধারণ করা হয় রমজান মাসের চাঁদ দেখার উপর। যদি শাবান মাস ২৯ দিন হয়, তাহলে রমজান শুরু হবে ১১ মাচ, ২০২৪ইং। আর যদি শাবান মাস ৩০ দিন পূর্ণ হয়, তাহলে রমজান মাস শুরু হবে ১২ মার্চ, ২০২৪ইং।

শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস

শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস, শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস ‍কি বলে, শবে বরাত সম্পর্কে সহিহ হাদিস, শবে বরাত সম্পর্কে সহীহ হাদিস। হাদিস শরীফে আছে, হযরত মুআজ ইবনে জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “আল্লাহ তায়ালা অর্ধ-শাবানের রাতে মাখলুকাতের দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুমিন বান্দাদের ক্ষমা করে দেন মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারীদের ছাড়া।”

(ইবনে মাজাহঃ ১৩৯০, ইবনে হিব্বানঃ ৫৬৬৫, কিতাবুল তাওহিদ, পৃষ্ঠা-১৩৬, মুসনাদে আহমদ, চতুর্থ খন্ড, পৃষ্ঠা-১৭৬)

শবে বরাত সম্পর্কে হযরত আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) বলেন, “একবার রাসূল (সাঃ) নামাজে দাঁড়ালেন, আর এতো দীর্ঘ সেজদা করলেন যে, আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যু বরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়লো। তিনি সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, ‘হে আয়শা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে?’
আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ), আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ রাসূল (সাঃ) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লহ ও আল্লাহ’র রাসূলই ভালো জানেন।’

তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ-শাবানের রাত। এই রাতে আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষনকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা-৩৮২)

শবে বরাতের দোয়া ও ফজিলত

শবে বরাতের দোয়া, শবে বরাতের দোয়া সমূহ, শবে বরাতের দোয়া বাংলা, শবে বরাতের দোয়া ও ফজিলত, shab e barat fazilat, shab e barat er namaz, শবে বরাতের দোয়া ও আমল, শবে বরাতের দোয়া কি? শবে বরাতের রাতের দোয়া, শবে বরাতের মোনাজাতের দোয়া।

আরবি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান বলা হয়। এই রাতটি লাইলাতুল বরাত বা শবে বরাত নামে বেশি পরিচিত। মুসলমানরা এই রাতকে বিশেষ ফজিলত পূর্ণ মনে করে ইবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

এই রাতের দোয়া আল্লাহ কবুল করেন। তাই এই রাতে বেশি বেশি দোয়া করা উত্তম। প্রিয় নবী রাসূল (সাঃ) এর শেখানো দোয়াটি বেশি বেশি পড়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা উম্মাতে  মুহাম্মাদির একান্ত কর্তব্য।

শবে বরাতের দোয়া আরবিঃ اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ

শবে বরাতের দোয়া বাংলা উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা বারিকলানা-ফি শাবান ওয়া বাল্লিগনা-রামাদান।

শবে বরাতের দোয়া বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য শাবান মাসে বরকত  দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পোঁছিয়ে দাও। অর্থাৎ আমাদের নেক হায়াত দান করো, যাতে আমরা রমজান মাস পেয়ে রমজানের বরকত লাভ করতে পারি।

শবে বরাতের রাতে আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় নিচের এই দোয়াটি খুবই ফজিলতপূর্ণ। শবে বরাতের রাতে এই দোয়া বেশি বেশি পড়লে আল্লাহ তায়ালা তা কবুল করলে কারো জীবন বদলে যেতে পারে।

শবে বরাতের দোয়া বাংলা উচ্চারণঃ “আল্লাহুম্মাগ ফিরলি জামবি, ওয়া ওয়াসসি’লি ফি দারি, ওয়া বারিক লি রিজকি।”

শবে বরাতের দোয়া বাংলা অর্থঃ হে আল্লাহ! আমার গোনাহ মাফ করে দিন। আমার জন্য আমার বাসস্থান প্রশস্ত করে দিন এবং আমার রিজিকে বরকত দিয়ে দিন।

শবে বরাত কি বিদআত

শবে বরাত কি বিদআত? শবে বরাত এর রাতকে লাইলাতুল বারাআত বা মহিমান্বিত রাত বলা হয়। শবে বা লাইলাতুল অর্থ রাত এবং বারাআত অর্থ মুক্তি। আর আরবি এই বারাআতকেই সহজ করে বরাত বলা হয়।

এই শবে বরাতের রাতে রয়েয়ে মমিন-মুসলমানের জন্য মুক্তি ও কল্যাণের বিভিন্ন উপকরণ। তাই এই পবিত্র রাতকে লাইলাতুল বারাআত বা মুক্তির রাত বলা হয়। এই রাতের গুরুত্ব, ফজিলত ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস রয়েয়ে। এই রাতকে হাদিসের পরিভাষায় লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান বা শাবানের অর্ধ মাসের রাত বলা হয়।

শাবানের মধ্য রাত্রিতে হাজারী নামাজ পড়ার প্রথম প্রচলনঃ শাবানের মধ্য রাত্রিতে একশত রাকাত নফল নামাজ পড়ার যে প্রচলন, প্রতি রাকাতে দশবার সূরা ইখলাস দিয়ে নামাজ পড়ার যে নিয়ম প্রচলিত রয়েছে, তা সম্পূর্ণরুপে বিদআত।

এই নামাজের প্রথম প্রচলন শুরু হয় হিজরী ৪৪৮ সনে। সেই সময় ফিলিস্তিনের নাবলুস নামক শহরে ইবনে আবিল হামরা নামীয় এক ব্যক্তি বায়তুল মুকাদ্দাসে আসেন এবং নফল নামাজ পড়েন। তাঁর তিলাওয়াত ছিল খুব সুমধুর।

তিনি শাবানের মধ্যরাত্রিতে যখন নামাজে দাঁড়ালেন, তখন তাঁর পেছনে একজন লোক এসে দাঁড়ালেন। এরপর আরো একজন এসে দাঁড়ালেন। এভাবে তিনি নামাজ শেষ করার আগে একে একে অনেক লোক সেই নামাজে সমবেত হলেন।

আবার, পরবর্তী বছর শবে বরাতের রাত এলে তাঁর সাথে অনেকেই আসেন এবং নামাজ পড়েন। এভাবে মাসজিদুল আকসাতে এই নামাজের প্রথা চালু হয়ে যায়। কালক্রমে এই নামাজ এমন ভাবে সবাই পড়তে লাগলেন যে অনেকেই এই নামাজকে সুন্নাত মনে করতে শুরু করে। (ত্বারতুসীঃ হওয়াদেস ও বিদ’আ পৃষ্ঠাঃ ১২১ ও ১২২, ইবনে কাসীরঃ বিদায়া ওয়ান নিহায়া ১৪/২৪৭, ইবনুল কাইয়েমঃ আল-মানারুল মুনিফ পৃষ্ঠাঃ ৯৯)

শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস। শবে বরাত সম্পর্কে হযরত আয়শা সিদ্দিকা (রাঃ) বলেন, “একবার রাসূল (সাঃ) নামাজে দাঁড়ালেন, আর এতো দীর্ঘ সেজদা করলেন যে, আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যু বরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়লো। তিনি সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ করে বললেন, ‘হে আয়শা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে?’

আমি উত্তরে বললাম, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ), আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কি না।’ রাসূল (সাঃ) বললেন, ‘তুমি কি জানো এটা কোন রাত?’ আমি বললাম, আল্লহ ও আল্লাহ’র রাসূলই ভালো জানেন।’

তখন রাসূল (সাঃ) বললেন, ‘এটা হলো অর্ধ-শাবানের রাত। এই রাতে আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষনকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।’ (শুআবুল ইমান, তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা-৩৮২)

এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, এই রাতে দীর্ঘ নফল নামাজ পড়া উত্তম। আর এমন ভাবে নামাজ পড়তে হবে যাতে নামাজের সেজদাও দীর্ঘ হয়। শবে বরাতের এই রাতে একা একা কুরআন তেলাওয়াত করা এবং বিভিন্ন জিকির করা যায়। তাই এই রাতে সম্মিলিত কোন আমলকে আবশ্যকীয় মনে করা বিদআত।

তাই বিশুদ্ধ মতানুসারে, এই রাতের আমল সমূহকে সম্মিলিত ভাবে নয় বরং নিরিবিলি ভাবে পালন করার কথা বলা হয়েছে। সকল পুরুষ মানুষকে ফরজ নামাজ অবশ্যই মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করতে হবে। এরপর পরুষ ও মহিলা তারা নিজ নিজ ঘরে একাকী নফল ইবাদত করবেন।

নফল ইবাদত বা আমলের জন্য দলে দলে মসজিদে একত্র হয়ে বা সমবেত হয়ে পালন করার কোন গ্রহণযোগ্য হাদিস পাওয়া যায় না। তাই সাহাবায়ে কেরামের যুগেও এই রীতির কোন প্রচলন ছিল না। (ইকতিযউস সিরাতুল মুস্তকিমঃ ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-৬৩১)

তবে মসজিদে যে এসে নফল ইবাদত করতে পারবেন না, এমনটি নয়। কোন ঘোষনা ছাড়া যদি কিছু সংখ্যক মানুষ শবে বরাতের রাতে মসজিদে এসে যান, তাহলে তাঁরা প্রত্যেকে নিজ নিজ আমল করা নিয়ে মশগুল থাকবেন। এমন না হয় যাতে একে অন্যের আমল করাতে কোন ব্যাঘাত না সৃষ্টি হয়।

তবে একটি বিষয়ের প্রতি খুব সতর্ক থাকতে হবে। শবে বরাতের রাতে নফল ইবাদত করতে গিয়ে জাগ্রত থাকার জন্য ফজরের নামাজ যেন কোন ভাবেই ছুটে না যায়। কারণ, শবে বরাতের সারা রাতের আমলও ফজরের ফরজ নামাজের সমতূল্য হবে না। তাই এই বিষয়ে খুব সাবধান।

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “তোমরা দ্বীনের মাঝে নতুন বিষয় আবিষ্কার করা থেকে বিরত থাকবে। কারণ, প্রত্যেক নতুন বিষয়-ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতের পরিণাম গোমরাহি বা ভ্রষ্টতা।” তিনি আরো বলেছেন, “যে ব্যক্তি আমাদের দ্বীনের মধ্যে এমন নতুন বিষয় তৈরি করবে, যা তার অন্তর্গত নয়, তা প্রত্যাখ্যাত হবে।”
তাই শবে বরাতকে যেমন অস্বীকার করা যাবে না। তেমনি এই রাতকে কেন্দ্র করে অতি বাড়াবাড়িও করা যাবে না। তাই কুসংস্কার ও বিদআত থেকে বের হয়ে রাসূল (সাঃ) এর তরিকা অনুযায়ী আমল করলেই কেবল শবে বরাতের ফজিলতের অধিকারী হওয়া যাবে। কারণ, দ্বীনের ব্যাপারে সব ধরণের বিদআত-ই হারাম।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আলোচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল শবে বরাত শব্দের অর্থ কি? শবে বরাত কবে? শবে বরাত কবে 2024? শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস? shab e barat fazilat, শবে বরাতের দোয়া বাংলা, শবে বরাত কি বিদআত? 

শবে বরাত সম্পর্কে জানতে চাই নিয়ে যারা প্রশ্ন করেন, আশা করি, আজকের পোস্টটি পড়ে অনেকটা হলেও ধারণা পেয়ে গেছেন। তাই শেষ কথা হিসেবে একটি কথায় বলতে চাই, আজকের পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশ্যই পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন, যাতে অন্যেরাও পড়ে উপকৃত হতে পারে।

আরেকটি কথা বলতে চাই, আজকের এই আলোচনার মধ্যে যদি কোন ভূল-ত্রুটি হয়ে থাকে, তাহলে সমালোচনা না করে ভূল গুলো ধরিয়ে দেবেন। এতোক্ষুণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। (শওকত রাশেল)

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়ানলাইফ আইটিরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url